ই-স্ক্যান এন্টিভাইরাস বর্তমানে বিশ্বের ১৯০ টিরও বেশি দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে এবং ৫০০০ এরও বেশি কর্পোরেট হাউস এর দ্বারা ডাটা সুরক্ষা ও ভাইরাস থেকে নিজেদের সিস্টেমকে রক্ষা করছে । বাংলাদেশে ই-স্ক্যান এন্টিভাইরাস দিচ্ছে সর্বনিম্ন দামে সর্বোচ্চ মানসম্মত “টোটাল সিকিউরিটি সুট” (টি.এস.এস) সল্যুশন। এতে এন্টিভাইরাস এর সাথে আরো রয়েছে এন্টি থেফট, রানসোমওয়ার সিকিউরিটি, সাইবার থ্রেট ম্যানেজমেন্ট, অনলাইন কেনাকাটা প্রটেকশন, ওয়েব ও পেরেন্টাল কন্ট্রোল, ডাটা প্রটেকশন, ইউএসবি পোর্ট কন্ট্রোল, প্রিন্ট ম্যানেজমেন্ট, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট সহ আরো অনেক সিকিউরিটি সল্যুশন ।
ই-স্ক্যান এন্টিভাইরাস পিসির রিসোর্স খুব কম শেয়ার করে এবং যেসব পিসির অপারেটিং সিস্টেম পুরোপুরি আপডেট না সেগুলোকে উইন্ডোস থেকে আপডেট নিয়ে এনে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে, এতে আরো রয়েছে ক্লাউড সিকিউরিটি সহ অ্যাডভান্সড ফায়ারওয়াল ম্যানেজমেন্ট যা পিসিতে বাহির থেকে যেকোনো আক্রমণের হাত থেকে নিরাপদে রাখে । ই-স্ক্যান এর রয়েছে এস.এম.বি ও কর্পোরেট ভার্সনও যা গত ১৫ বছর যাবৎ বিভিন্ন দেশি ও বিদেশী কোম্পানিতে ব্যবহার হয়ে আসছে ।
বর্তমান সময়ে অনলাইন যোগাযোগে কম্পিউটার এর চাইতেও বেশি ব্যবহার হচ্ছে স্মার্ট ফোন, আর তাই ২০১৯ নববর্ষে ই-স্ক্যান এন্টিভাইরাস এর সাথে রয়েছে ১ বছরের ই-স্ক্যান মোবাইল সিকিউরিটি একদম ফ্রি। ই-স্ক্যান মোবাইল সিকিউরিটি ভাইরাস থেকে সুরক্ষার সাথে আরো দিচ্ছে ডাটা লস, প্রাইভেসী থ্রেটস, ডাটা থেফট থেকেও নিশ্চিন্ত থাকার প্রতিশ্রুতি। এর অ্যাডভান্সড আন্টি থেফট ফীচার এর মাধ্যমে হারানো বা চুরি যাওয়া মোবাইল ফোনকে দূরে বসে লক করা যায়, ডাটা মুছে ফেলা যায় এবং ব্লকও করা যায় এবং প্রয়োজনে মোবাইলের বর্তমান লোকেশন দেখা, যার হাতে মোবাইল আছেই তার ছবি পাওয়া এধরণের অনেক প্রয়োজনীয় ফীচার এতে সংযুক্ত। এই সব সুবিধা এখন ফ্রি উপভোগ করা যাবে একটি ই-স্ক্যান এন্টিভাইরাস কিনলেই ।